আমাদের ব্যাক্তি জীবন, সামাজিক জীবনসহ রাজনীতি, অর্থনীতি ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কোরাআন সুন্নাহর বিধান চালু করতে পারি তাহলেই মানুষের মুক্তি, তাহলেই দেশে ও মানুষের ব্যাক্তি জীবন শান্তি, শৃংখলা ও সমৃদ্ধি হবে। জামায়াতে ইসলামী সেই চেষ্টাই করে যাচ্ছে।
রাজনৈতিক বা সাংগঠনিক দায়িত্বকে ইবাদতের অংশ হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। নিজেদের আত্মশুদ্ধি, ইসলামি জ্ঞান অর্জন এবং জনতার মাঝে ইসলামি আন্দোলনের বার্তা পৌঁছাতে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও শ্রম বিনিয়োগ করতে হবে।
ভোটের মাঠে দেওয়া হতে পারে একক ব্যালট। সেই প্রক্রিয়া চলমান আছে। ইতোমধ্যে এ কাজের আশাব্যঞ্জক অগ্রগতি হয়েছে। জাতীয় সংসদে পবিত্র কোরআনের আইন পাস করার লক্ষ্যে এ জোট হচ্ছে। কোরআনের বিজয় হবেই ইনশাআল্লাহ।’